সুন্দরবনের মহিলাদের জন্য বিকল্প কর্মসংস্থান হিসেবে মৎস্য চাষকে দীর্ঘদিন ধরেই উৎসাহ দিয়ে আসছেন কেন্দ্রীয় অন্তঃস্থলীয় মৎস্য গবেষণা সংস্থা বা সিফ্রি। এবার আরও বৃহত্তর মাত্রায় সুন্দরবনের প্রায় তিন হাজার মহিলাকে এ কাজে যুক্ত করা হল। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে নিজেদের বাড়িতে থাকা পুকুরেই কিভাবে মাছ চাষ করে গ্রামের এই মহিলারা স্বনির্ভর হবেন সে বিষয়ে তাঁদেরকে উৎসাহিত করলেন এই কেন্দ্রীয় সংস্থার অধিকর্তারা। শনিবার বাসন্তীর কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটির সাথে সহযোগিতায় সুন্দরবন এলাকার প্রায় তিন হাজার মহিলাকে নিয়ে সম্মেলন করা হয়। এই সম্মেলন মঞ্চ থেকেই এদিন নতুন করে তপশিলি জাতি ও উপজাতি ৫০০ মহিলার হাতে মাছের চারা ও খাবার তুলে দেওয়া হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় কৃষি অনুসন্ধান পরিষদের উপমহানির্দেশক(মৎস্যবিজ্ঞান) জে কে জেনা, সিফ্রির নির্দেশক বসন্ত কুমার দাস, কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটির অধিকর্তা লোকমান মোল্লা সহ বিশিষ্টরা।