প্রবল বিরোধীতা এবং সমালোচনার মধ্যেই সরকার ইউপিএসসি-কে আমলাতন্ত্রে সরাসরি নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন বাতিল করতে বলেছে। সরকারের এই নির্দেশের পরই ওই বিজ্ঞাপন বাতিল করেছে ইউপিএসসি। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণ বলেছেন, সংরক্ষণের নীতি মেনে বাইরে থেকে আমলাতন্ত্রে নিয়োগের সিদ্ধান্ত , প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সামাজিক ন্যায়ের প্রতি দায়বদ্ধতারই প্রমান।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি এক বিজ্ঞাপনে ইউপিএসসি বিভিন্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রকে ৪৫ জন যুগ্ম সচীব, অধিকর্তা ও উপসচীব নিয়োগের কথা জানায়, যা নিয়ে প্রশ্ন তোলে বিরোধী দলগুলি। এব্যাপারে ইউপিএসসির- চেয়ারম্যান প্রীতি সুদানকে লেখা চিঠিতে কেন্দ্রীয় কর্মীবর্গ ও প্রশিক্ষণ দপ্তরের মন্ত্রী ডক্টর জিতেন্দ্র সিং , ২০০৫-এর দ্বিতীয় প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন যে এই ল্যাটেরাল এন্ট্রি বা বাইরে থেকে প্রবেশের বিষয়টি অনুমোদন করছিল তার উল্লেখ করেন। ওই কমিশনের সভাপতি ছিলেন এম বিরাপ্পা মৈলী। ২০১৩-র ষষ্ঠ বেতন কমিশনও অনুরূপ সুপারিশ করেছিল।