নেপাল – তিব্বত সীমান্তে ৭.১ মাত্রার তীব্র ভূকম্পনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৯৫। আহত শতাধিক USGS-এর তথ্য অনুযায়ী কম্পনের কেন্দ্র ছিল লাবুচেরের ৯৩ কিলোমিটার উত্তর পূর্বে। আমাদের কাঠমান্ডুর সংবাদদাতা জানাচ্ছেন সমগ্র উপত্যকায় কম্পন অনুভূত হয়। তিনটি প্রদেশে হাজার খানেকের বেশি বাড়ি ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। যুদ্ধকালীন তত্পরতায় শুরু হয়েছে ত্রাণ ও উদ্ধারকাজ। প্রচন্ড শীতে গৃহহীন মানুষদের আশ্রয় দেওয়ার লক্ষ্যে এবং মৃত্যুর হার কমাতে প্রশাসন তত্পর রয়েছে। চীনের ভূমিকম্প নেটওয়ার্ক কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, সকালের ভূকম্পনের পর থেকে ৪৯বার আফটার শক রেকর্ড করা হয়েছে।
জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি সহ উত্তর বঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকায় আজ সকালে মৃদু ভূকম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর তীব্রতা ছিল ৫.৩। সকাল ৬টা ৩৫ মিনিট নাগাদ এই ভুমিকম্পের কেন্দ্র স্থল ছিল তিব্বতের শিগাতসের ৩৫ কিলোমিটার অদূরে ।
দক্ষিণবঙ্গেও কলকাতা সহ ২-১ টি জায়গায় ভুমিকম্প টের পাওয়া যায়।
ক্ষয়ক্ষতির কোন খবর এখনও নেই।
বিহার ও বাংলাদেশেও কম্পন টের পাওয়া যায়।