আসন্ন বর্ষার মরশুমে বন্যা জনিত ক্ষয় ক্ষতি কমিয়ে আনতে রাজ্যের সেচ দফতর নদী ও খাল খননের জন্য একটি নতুন সাশ্রয়ী মডেল গ্রহণ করেছে। এই মডেলের মাধ্যমে সরকারি কোষাগার থেকে কোনো অর্থ বরাদ্দ না করেই দরপত্র ডেকে বেসরকারি সংস্থাকে বুজে যাওয়া নদী ও খাল সংস্কারের দায়িত্ব দেওয়া হবে। বিনিময়ে সংশ্লিষ্ট সংস্থা ড্রেজিং করে তোলা পলি ও মাটি বিক্রি করতে পারবেন। সেচ মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া, সেচ সচিব মনীশ জৈন এবং পশ্চিমবঙ্গ খনিজ উন্নয়ন কর্পোরেশন লিমিটেডের এমডি পি. মোহন গান্ধী গতকাল সব জেলার জেলাশাসকদের সঙ্গে এই নতুন পরিকল্পনা নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করেন। বৈঠকের পর সেচ মন্ত্রী বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শে, এই মডেলটি চূড়ান্ত করা হয়েছে। তিনি জানান, বিভিন্ন জেলার ১৮০ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত ২৮টি খাল ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করা হয়েছে যেগুলি খননের ফলে ওঠা বালি ও পলিমাটি বিক্রি করে ১১২ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
Site Admin | March 27, 2025 8:32 AM
আসন্ন বর্ষার মরশুমে বন্যা জনিত ক্ষয় ক্ষতি কমিয়ে আনতে রাজ্যের সেচ দফতর নদী ও খাল খননের জন্য একটি নতুন সাশ্রয়ী মডেল গ্রহণ করেছে।
